দিরাই (সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি : সুনামগঞ্জ দিরাইয়ের ৩ নং রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম জুয়েলের বিরুদ্দে ভিজিডির চাল বিতরণের অভিয়োগ উঠে
সরজমিনে : ২১ অক্টোবর ইউনিয়ন পরিদর্শন কালে ভুক্তভোগী প্রতিবাসী রানি দাস ও ৪,৫,৬,৮ নং ওয়ার্ডের ভিজিট কার্ডধারী ভুক্তভোগী মহিলারা জানান নির্ধারিত তারিখে ভিজিডি কার্ডের চাল আনতে আমরা রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদে গেলে ইউনিয়ন পরিষদ তালাবন্ধ পাওয়া যায়। আমরা চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন চেয়ারম্যান এর অস্হায়ী কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য, আমরা সকল ভিজিডি কার্ডধারী মহিলারা চেয়ারম্যানের অস্হায়ী কার্যালয়ে গেলে তিনি তালবাহানা শুরু করেন এবং আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেন। এবং পড়ে তিনি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চাল নেওয়ার জন্য বলেন, তারপর আমরা ভোক্তভোগিরা ইউনিয়নে গেলে তালাবন্ধ দেখতে পাওয়ায় ইউনিয়নের উদ্যেগতা (পরিচিত) তৌহিদুল ইসলাম দবিরের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য, আবু – তাহেরের বাড়ি থেকে চাল নেওয়ার জন্য।
৩ নং ওয়ার্ড সদস্য আবু-তাহের বলেন : নিরাপত্তার অভাবে ইউনিয়ন পরিষদে চাল রাখা যায়নি, চেয়ারম্যানের অনুমতিক্রমে আমার বাড়িতে চাল রাখা ও বিতরণ করা হয়ে থাকে
৮ নং ওয়ার্ড় সদস্য সাঈদ আহমেদ খসরু বলেন: চেয়ারম্যান নিয়মিত অফিস করেন না ও ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক মিটিং হয় না। আমরা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা
ইউনিয়ন কমপ্লেক্সে অফিস করতে চাই কিন্তু বিগতদিন আওয়ামীলীগ এর দাপট খাটিয়ে উনার মনগড়া ভাবে ইউনিয়ন পরিচালনা করে আসছেন, এবং চেয়ারম্যান ইউপি সচিব কে ইউনিয়ন পরিষদে আসতে দেন না
ফলে, ইউপির জনগণ জন্ম,মৃত্যু ও ভিবিন্ন সনদ পত্র সংগ্রহ করতে ভুগান্তিতে পড়তে হয়,এবং চেয়ারম্যান কে যারা ভোট দেননি তারা বছরের পড় বছর ঘুরে কোন সেবা পাননি। চেয়ারম্যান এর অভহেলার কারণে ইউনিয়ন পরিষদের সকল নাগরিক সরকার কর্তৃক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
চেয়ারম্যানের জুয়েলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে: তিনি বলেন,ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের নিরাপত্তাহীনতার কারণে ৩ নং ওয়ার্ড সদস্য আবু তাহেরের বাড়িতে চাল রাখা হয় এবং আমার উপরে আনা অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন