দিরাই প্রতিনিধিঃ আব্দুর রশিদ চৌধুরী দিরাই পৌরসভার সুজানগর গ্রামের এক সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম হাজী জুলফু মিয়া চৌধুরী।
রাজনীতি ঃ ১৯৮৫ সালে তৎকালীন করিমপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালে ২য় বার ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। তখন থেকেই নাছির উদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতি শুরু এপর্যন্ত নাছির উদ্দিন চৌধুরীর সাথে থেকেই রাজনীতি করে যাচ্ছেন। তিনি ২০০৪ সালে সাবেক শিল্প উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর উপস্থিতিতে কাউন্সিলের মাধ্যমে দিরাই পৌর বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তিনি আবারও দিরাই পৌর বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দিরাই উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করেন।বর্তমানে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও দিরাই উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। আব্দুর রশিদ চৌধুরী রাজনীতি করতে গিয়ে হামলা মামলার সম্মুখীন হয়েছেন করেছেন কারাবন্দীও ২০১৪ সালে যখন ফ্যাসিস্ট হাসিনা একতরফা নির্বাচন দেয় তখন তিনি সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও সাবেক এমপি নাছির উদ্দিন চৌধুরীর নির্দেশে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এই একতরফা নির্বাচন বাতিলে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি দিরাই’র রাজপথ থেকে যৌথবাহিনি দ্বারা গ্রেফতার হন। একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিকে ডান্ডাবেরি পরিয়ে আদালতে তোলা হয় তার অপরাধ ছিল বিএনপির রাজনীতি করা। আব্দুর রশিদ চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি জানান আমি জননেতা জনাব নাছির উদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে রাজনীতি করে যাচ্ছি যত দিন বেঁচে থাকবো তার নেতৃত্বেই রাজনীতি করে যাবো আমি কখনো দিমুখি রাজনীতি করিনি নীতি এবং আদর্শের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করে যাচ্ছি। রাজনীতি করতে গিয়ে অনেকবার হামলা মামলার শীকার হয়ছি যেতে হয়েছে জেলে পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন এখনো মামলার আসামি হয়ে আদালতে হাজিরা দিতে হচ্ছে তারপরও থেমে থাকি নি রাজনীতিতে সরে যাইনি রাজপথ থেকে। তিনি আরও বলেন আসন্ন দিরাই উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদে প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করছি সবাই দোয়া করবেন এবং সহকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করছি।